ত্বকে বয়সের ছাপ কেনো পড়ে এবং এর প্রতিকার
বয়স বেশি না কিন্তু ত্বক দেখে মনে হয় অনেক বয়স হয়ে গিয়েছে। ত্বক যেনো দিন দিন উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলছে। রুদ্র আবহাওয়া,সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি,ত্বকের সঠিক যত্ন না নেয়া, সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাব, নিজের কিছু বাজে অভ্যাস, অতিরিক্ত পরিমানে চা/কফি পান, ধূমপান এবং মদ্যপানের অভ্যাস এই সকল কারণে বয়সের ছাপ পড়ে ত্বকে। দেখা যায় অল্প বয়সেই বুড়িয়ে গেছে ত্বক।
তবে এর প্রতিকারও আছে-
তবে এর প্রতিকারও আছে-
জেনে নিন প্রতিকারগুলোঃ
১. ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়াঃ
ত্বকের তারুণ্য হারাবার প্রথম এবং প্রধান লক্ষণ হচ্ছে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া। শুষ্ক ত্বক দেখতে প্রাণহীন লাগে। ত্বকে থাকে না কোনো উজ্জ্বলতা। শুষ্ক ত্বকে খুব দ্রুতই চোখের পাশে রিঙ্কেল দেখা যায়। তাই ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া শুরু করলেই নিতে হবে বিশেষ পদক্ষেপ।
প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
২. ত্বকের চামড়া ঝুলে পড়াঃ
ত্বকে বয়সের ছাপের আরো একটি লক্ষণ হচ্ছে চামড়ার ইলাস্টিসিটি হারানো। ত্বকের নিচের শিরা উপশিরায় রক্ত সঞ্চালন কমে আসলে ত্বক তার ইলাস্টিসিটি হারায়। ফলে চামড়া ঝুলে যায়।
ত্বকের ইলাস্টিসিটি ফেরত আনার জন্য রক্ত সঞ্চালন অতি জরুরী। মুখে কিছুটা বিউটি অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে। হারবাল চা পান করুন। ব্রকলি ও গাজর ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
৩. ত্বকে কালো ছোপঃ
ত্বক তারুণ্য হারাতে শুরু করলে ত্বকে কালো কালো ছোপ পড়ে। বিশেষ করে মুখের দুই পাশে, গালে এবং কপালে এই ধরণের ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায়। কালো কালো ছোপ পরার প্রধান কারণ হচ্ছে সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি। এজন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। কালো ছোপ দূর করার জন্য ফেসিয়াল করা শুরু করা উচিৎ। চাইলে ব্লিচও করতে পারেন।
প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
২. ত্বকের চামড়া ঝুলে পড়াঃ
ত্বকে বয়সের ছাপের আরো একটি লক্ষণ হচ্ছে চামড়ার ইলাস্টিসিটি হারানো। ত্বকের নিচের শিরা উপশিরায় রক্ত সঞ্চালন কমে আসলে ত্বক তার ইলাস্টিসিটি হারায়। ফলে চামড়া ঝুলে যায়।
ত্বকের ইলাস্টিসিটি ফেরত আনার জন্য রক্ত সঞ্চালন অতি জরুরী। মুখে কিছুটা বিউটি অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে। হারবাল চা পান করুন। ব্রকলি ও গাজর ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
৩. ত্বকে কালো ছোপঃ
ত্বক তারুণ্য হারাতে শুরু করলে ত্বকে কালো কালো ছোপ পড়ে। বিশেষ করে মুখের দুই পাশে, গালে এবং কপালে এই ধরণের ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায়। কালো কালো ছোপ পরার প্রধান কারণ হচ্ছে সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি। এজন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। কালো ছোপ দূর করার জন্য ফেসিয়াল করা শুরু করা উচিৎ। চাইলে ব্লিচও করতে পারেন।
৪. ত্বকে ছোট ছোট গর্ত তৈরি হওয়াঃ
ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার কারণে ত্বকে ছোট ছোট গর্ত তৈরি হয়। একে ওপেন পোরস বলে। বিশেষ করে নাক এবং নাকের পাশের ত্বকে এই ধরণের গর্ত দেখা যায়।
টমেটোর রস, মুলতানি মাটি প্রলেপ, ডিমের সাদা অংশ এই সবই ত্বকে ছোট ছোট গর্ত বন্ধ করতে সাহায্য করে। এজন্য ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার অনেক বেশি কার্যকরী। হলুদ ফলমূল এবং পানি খাওয়া খুব জরুরী।
৫. লাইন এবং রিঙ্কেলঃ
বয়সের কারণে ত্বকের লাইন এবং রিঙ্কেল দেখা যায়। কিন্তু লাইন এবং রিঙ্কেলের জন্য দায়ী ধূমপান এবং মদ্যপান। চোখের আশে পাশে, কপালে, মুখের চারদিকে বয়সের কারণে লাইন এবং রিঙ্কেল দেখা যায়। ত্বকের তারুণ্য হারানোর জন্য এগুলো অনেক বেশি দায়ী।
অতি সত্বর ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করুন। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার খান। মাছ, সবুজ শাকসবজি খাবেন। ত্বকে নিয়মিত সানস্ক্রিন এবং ময়েশ্চারাইজার লাগাবেন।
বয়সের কারণে ত্বকের লাইন এবং রিঙ্কেল দেখা যায়। কিন্তু লাইন এবং রিঙ্কেলের জন্য দায়ী ধূমপান এবং মদ্যপান। চোখের আশে পাশে, কপালে, মুখের চারদিকে বয়সের কারণে লাইন এবং রিঙ্কেল দেখা যায়। ত্বকের তারুণ্য হারানোর জন্য এগুলো অনেক বেশি দায়ী।
অতি সত্বর ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করুন। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার খান। মাছ, সবুজ শাকসবজি খাবেন। ত্বকে নিয়মিত সানস্ক্রিন এবং ময়েশ্চারাইজার লাগাবেন।
0 Comments